প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

গৌরীপুর মুন্সী ফজলুর রহমান সরকারি কলেজটি বেসরকারি ভাবে ১৯৬৯ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় পরে তা ১০/১০/১৯৮৮ সালে সরকারি করণ করা হয়। অত্র কলেজে অধ্যক্ষের পদ ০১টি, উপাধ্যক্ষের পদ ০১টি, সহকারি অধ্যাপকের পদ ০৭ টি, প্রভাষকের পদ ২০টি, তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীর পদ ০৫টি, চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর পদ ১০টি সহ মোট পদ ৪৪টি। এটি কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দক্ষিণ পাসে গৌরীপুর বাস স্ট্যান্ডের সাথে অবস্থিত। কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্ণাতক (পাস) পর্যায় পর্যন্ত ভর্তি ও পাঠদান কার্যক্রম চলে। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ভর্তির আসন সংখ্যা : বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ১৫০টি, মানবিক বিভাগের জন্য ১৫০টি ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের জন্য ৩০০টি। স্ণাতক (পাস) পর্যায়ে আসন সংখ্যা : বিএসএস শাখায় ৩০০টি ও বিবিএস শাখায় ৩০০টি।

অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

গৌরীপুর মুন্সী ফজলুর রহমান সরকারি কলেজটি সুপ্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী, অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে সুসমৃদ্ধ কলেজ। বাহ্যিক ও আভ্যন্তরিক দিক থেকে এটি একটি আকর্ষনীয় কলেজ তো বটেই, আবার প্রাণবন্ত ও প্রস্ফুটিত। এর যোগাযোগ ব্যবস্থা অতীব সুন্দর ও সহজ, যা এক নামেই পরিচয় দেয়া যায়। এর শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ২৭০০।
বর্তমান সরকার শিক্ষাকে গতিশীল, স্বচ্ছ, সফল, বাস্তবমুখী করেছেন। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে ডাইনামিক ওয়েবসাইট, এতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানসমূহের বাস্তব চিত্র খুঁজতে বা সংরক্ষণ করতে সহজতম হবে। সারা দেশ এ দ্বারা উপকৃত হবে। দ্রুততমভাবে যেখানে সেখানে বসেই যার যখন যা প্রয়োজন তা স্বচক্ষে দেখে নিশ্চিত হবার এটি কতটা সুব্যবস্থা তা প্রশংসা করে শেষ করা অসম্ভব। বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এটি স্বচ্ছতা ও জবাব দিহিতার জন্য সব সময়ই দরকার। এর সহযোগিতায় সমস্ত জড়তা অবহেলা ও কালক্ষেপণ নাশ করে সূর্যালোকের মত প্রতিষ্ঠানটি সুষ্পষ্ট হবে বলে আমার একান্ত বিশ্বাস।

উপাধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

প্রাচীন ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের জমি ঘেষে সুপ্রতিষ্ঠিত গৌরীপুর মুন্সী ফজলুর রহমান সরকারি কলেজ। ভৌগলিক অবস্থানের দিক থেকে কলেজটি অত্র এলাকায় অনেক গুরুত্ব বহন করে। যোগাযোগে ও পরিবেশের দিক বিবেচনায় কলেজটি অতুলনীয় ও সম্ভাবনাময়।
নানাবিধ প্রতিকূলতার কারণে ঐতিহ্যবাহী কলেজটি তার স্বকীয়তা ধরে রাখতে যখন প্রায় ব্যর্থ এমন এক সময়ে বর্তমান সৎ ও সুদক্ষ অধ্যক্ষ মহোদয় এবং আমার পদায়ন হয় কলেজটিতে। তার উপর বর্তমান সরকারের উদার শিক্ষানীতি এবং আধুনিক প্রযুক্তিগত সহায়তার কারণে প্রান ফিরে পেয়েছে কলেজটি। আমি দৃঢ় আশাবাদ পোষণ করছি কলেজটি অত্র এলাকার একটি মডেল কলেজে পরিনত হবে। চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি সমস্ত জড়তা কাটিয়ে সর্বোচ্চ সচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে শিক্ষার মানোন্নয়ন ঘটাতে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস সংশ্লিষ্ট সকলের সহায়তা পেলে সফল হবো, ইনসাল্লাহ।